কৃষি দিবানিশি
‘কৃষি দিবানিশি’ কৃষি বিষয়ক ম্যাগাজিন। আমরা বিভিন্ন রকম ফসল যেমন- ধান, গম, ভূট্রা, পাট, পেয়ারা, পেপে, কলা, কুল, বড়ই, মাল্টা,মালটা, আম, লটকন সহ আরো অনেক সবজি জাতীয় ফসল যেমন - আলু, বাঁধাকপি, শিম, মূলা, মিষ্টিকুমড়া, করলা, কাঁকরোল, ঝিঁঙ্গা, গাজর, কলমীশাক, বেগুন, ফুলকপি, বরবটি, ঢেঁড়স, চালকুমড়া, শসা, ধুন্দল, পুঁইশাক, লালশাক, টমেটো, লাউ, পটল, ক্ষীরা, পানিকচু, ডাঁটা, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি ফসলের রোগবালাই দমনে বালাইনাশক, কীটনাশক, সার, বিষ প্রয়োগ এবং ফসলের মৌসুম ও জাত সম্পর্কিত তথ্য ও পরামর্শ দিয়ে থাকি।

বারোমাসি সবজি চাষ পদ্ধতি(pdf)

ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারণে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। আর আমাদের দেশে কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২

বারোমাসি সবজি চাষ

ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারণে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। বারোমাসি সবজি
আর আমাদের দেশে কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়।

বৈশাখ মাসে কী কী সবজি চাষ করা যায় ?

বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে): লালশাক, গিমা কলমি, ডাটা, পাতা পেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপনের উত্তম সময়। সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করা যায়।
  • মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে।
  • কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমনের ব্যবস্থা ও সেচ প্রদান করতে হবে।
  • খরিফ-১ মৌসুমের সবজির বীজবপন, চারা রোপণ করতে হবে, ডাটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
  • খরিফ-২ সবজির বেড ও চারা তৈরি করতে হবে।
  • কচি শজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ করতে হবে।
  • ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা বা কলম সংগ্রহ, পুরোনো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ ও ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে হবে।

জ্যৈষ্ঠ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন): বোনা আউস ধান, মিঠা পাট, তিতাপাট (বৈশাখের মাঝামাঝি), ভুট্টা (জ্যৈষ্ঠ), সয়াবিন (জ্যৈষ্ঠ), বর্ষাকালীন সবজি যেমন ওল, কচু, হলুদ, আদা, ঢেঁড়স, বরবটি, শসা, পুঁই প্রভৃতি। চারা তৈরি/প্রস্তুতি- রোয়া আউস ধান, বোনা ও রোয়া আমন ধান (জ্যৈষ্ঠ), বর্ষাকালীন সবজি (জ্যৈষ্ঠ) যেমন বেগুন, লঙ্কা প্রভৃতি। চারা রোয়া/লাগানো- আউস ধান, পেঁপে চারা ও ফল গাছের চারা (জ্যৈষ্ঠ)।
  • আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করতে হবে।
  • শজিনা সংগ্রহ করতে হবে এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করতে হবে।
  • ঝিঙা, চিচিঙ্গা, ধুন্দুল, পটল, কাঁকরোল সংগ্রহ ও পোকামাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • নাবীকুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।
  • ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে। 

আষাঢ় মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই): আষাঢ়ে আলু, সয়াবিন, চীনাবাদাম, তিল প্রভৃতি চাষ করা যায়। চারা তৈরি/প্রস্তুতি- উন্নত ফলনশীল আমন ধান, আগাম জাতের বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, বেগুন প্রভৃতি, ফল গাছের চারা তৈরি। চারা রোয়া/লাগানো যায় - আউশ ধান (আষাঢ়), দেশি আমন ধান (আষাঢ়), উচ্চ ফলনশীল আমন ধান, জলদি বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, বেগুন প্রভৃতি, সব ধরনের ফল গাছের চারা।

  • গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কাঁচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজবপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করতে হবে।
  • আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।
  • খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করতে হবে।
  • ফলসহ ওষুধি গাছের চারা বা কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা বা বেড়া দেয়া ও ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ করতে হবে।

শ্রাবণ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

শ্রাবণ (মধ্য জুলাই-মধ্য আগস্ট): আগাম রবি সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ, টমেটো, বেগুনের বীজতলা তৈরি, বীজ বপন শুরু করা যেতে পারে। শ্রাবণে মুলো, পালং, নটে, ঢেঁড়স, পুঁইশাক চাষ করা যায়। 
  • খরিফ-২ এর সবজি উঠানো ও পোকামাকড় দমন করতে হবে।
  • শিমের বীজবপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজবপন করতে হবে।
  • রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ করতে হবে।

ভাদ্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

ভাদ্র (মধ্য আগস্ট-মধ্য সেপ্টেম্বর): রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, ফুলকপি, টমেটো, বেগুন, কুমড়া, লাউয়ের জমি তৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ ইত্যাদি করতে হবে।
  • মধ্যম ও নাবি রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজ বপন করতে হবে।
  • নাবি খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ করতে হবে।
  • আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যাসহ ফলের উন্নত চারা বা কলম লাগানো, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাঁটাই করতে হবে।

আশ্বিন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

আশ্বিন (মধ্য সেপ্টেম্বর-মধ্য অক্টোবর): রসুন, পেঁয়াজের বীজবপন, আলু,  টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি চাষ করা যায়। 
  • আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত্ন, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমনসহ নাবি রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন, আগাম টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন করতে হবে।
  • শিম, লাউ, বরবটির মাচা তৈরি ও পরিচর্যা করতে হবে। রসুন, পেঁয়াজের বীজবপন, আলু লাগাতে হবে।
  • ফল গাছের গোড়ায় মাটি দেয়া, আগাছা পরিষ্কার ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

কার্তিক মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায়? 

কার্তিক (মধ্য অক্টোবর-মধ্য নভেম্বর): আলুর কেইল বাঁধা ও আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ করতে হবে।
  • মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান করতে হবে।
  • নাবি রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমি তৈরি এবং চারা লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে। 
  • বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।
  • মরিচের বীজবপন ও চারা রোপণ করতে হবে। 
  • ফলগাছের পরিচর্যা, সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে। 

অগ্রাহায়ণ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

অগ্রহায়ণ (মধ্য নভেম্বর-মধ্য ডিসেম্বর): মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ করতে হবে। 
  • আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান ইত্যাদি করতে হবে। 
  • অন্যান্য রবি ফসল যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, ওলকপি, শালগমের চারার যত্ন, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার ও সবজি সংগ্রহ করতে হবে।
  • ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ করতে হবে।

পৌষ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

পৌষ (মধ্য ডিসেম্বর-মধ্য জানুয়ারি): আগাম ও মধ্যম রবি সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং সবজি সংগ্রহ করতে হবে। 
  • নাবি রবি সবজির পরিচর্যা, ফলগাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।
  • যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলে চাষ করতে চান তাদের এ সময় ফুলগাছের বেশি করে যত্ন নিতে হবে বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে। 

মাঘ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

মাঘ (মধ্য জানুয়ারি-মধ্য ফেব্রুয়ারি): আলু, পেঁয়াজ, রসুনের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টমেটোর ডাল ও ফল ছাটা, মধ্যম ও নাবি রবি সবজির সেচ, সার, গোড়া বাঁধা, মাচা দেয়া এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজবপন করার উপযুক্ত সময়। 
  • বীজতলায় চারা উৎপাদনে আরও সচেতন হতে হবে। কেননা, সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তী সময়ে অনায়াসে ভালো ফসল বা ফলন আশা করা যায়। 
  • ফলগাছের পোকামাকড়, রোগবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

ফাগুন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

ফাগুন (মধ্য ফেব্রুয়ারি -মধ্য মার্চ): নাবি খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদা তৈরি, বীজবপন, ঢেঁড়স, ডাটা লালশাকের বীজ বপন করা যায়।  
  • আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমি তৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ করতে হবে।
  • আলু, মিষ্টিআলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা করতে হবে।
  • আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন। এ ক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন। এভাবে মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। এতে চামড়া শক্ত হবে ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়বে। ফলগাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

চৈত্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?

চৈত্র (মধ্য মার্চ-এপ্রিল): গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, মরিচের বীজবপন বা চারা রোপণ করা যায়। 
  • নাবি জাতের বীজতলা তৈরি ও বীজবপন করতে হবে।
  • যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ করতে হবে।
  • সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • নাবি রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে হবে।
  • মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি বা কড়া ঝরে যায়। তাই এ সময় প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা জরুরি।

সবজি চাষের ক্যালেন্ডার

চাষের সময় চাষযোগ্য ফসল
জানুয়ারী বেগুন, লাউ, আলু, ফুলকপি, বাধাকপি, মরিচ, শিম, গাজর, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া, শসা, বরবটি, চাল কুমড়া, করলা, পেয়াজ, পালংশাক, লালশাক, পটল, ওলকপি, মুলা
ফেব্রুয়ারী ধান,ধুন্দল,ফুলকপি,টমেটো,শসা,আলু,শ্যালটস,রসুন,বাঁধাকপি,পালং শাক,মূলা,মটর,লেটুস,আগাম বিটরুট,গাজর,মটরশুটি,পেঁয়াজ
মার্চ পাট,পেঁয়াজ,লালশাক,চিচিঙা,ঝিঙা,বেগুন,ঢেড়শ,টমেটো,রসুন,বরবটি,কলমি শাক
এপ্রিল শসা,মূলা,পেঁপে,ঝিঙ্গা,ধুন্দল,মরিচ,পটল,করলাতরমুজ,চালকুমড়া,কাঁকরোল,মিষ্টিকুমড়া,বরবটি,লালশাক,ঢেঁড়স,বেগুন,চিচিঙ্গা
মে ধুন্দল,বরবটি,কলমি শাক,লাউ,মরিচ,পেঁপে,শসা,পঁয়াজ (খরিফ),শিম,ঝিঙ্গা,পুঁইশাক,করলা,ডাটা শাক,কাঁকরোল,মিষ্টি কুমড়া
জুন আদা,করলা,লালশাক,লাউ,মরিচ,চিচিঙ্গা,হলুদ,শসা,পঁয়াজ (খরিফ),শিম,ঝিঙ্গা,পুঁইশাক,গিমাকলমি,ডাটা,কাঁকবোল,মিষ্টি কুমড়া,ঢেঁড়স,বেগুন,চাল কুমড়া
জুলাই চিনাবাদাম (খরিফ),আদা,করলা,লালশাক,লাউ,মরিচ,চিচিঙ্গা,হলুদ,শসা,পেঁপে,সয়াবিন (খরিফ),ঝিঙ্গা,পুঁইশাক,গিমাকলমি,ডাটা,চাল কুমড়া,মিষ্টি কুমড়া,ঢেঁড়স,বেগুন,মূলা
আগষ্ট মূলা,পটল,পুইশাক,লালশাক,পেঁপে,ধুন্দল,করলা,বেগুন,ঢেঁড়স,তরমুজ,টমেটো,ব্রকলি,গাজর,বিটরুট,ক্যাপসিকাম,মরিচ,শসা,শিম,বাঁধাকপি,ফুলকপি
সেপ্টেম্বর মূলা,পটল,লতিরাজ কচু,লালশাক,পেঁপে,ধুন্দল,করলা,বেগুন,ঢেঁড়স,চালকুমড়া,টমেটো,মিষ্টি কুমড়া,গাজর,বরবটি,লাউ,মরিচ,শসা,শিম,বাঁধাকপি,ফুলকপি
অক্টোবর মূলা,ওলকপি,ব্রকলি,লালশাক,পেঁপে,পেঁয়াজ,করলা,বেগুন,ঢেঁড়স,চালকুমড়া,টমেটো,মিষ্টি কুমড়া,গাজর,শিম,লাউ,মরিচ,শসা,আলু,বাঁধাকপি,ফুলকপি
নভেম্বর গম,মটর,মিষ্টি আলু,ভূট্টা,গোল আলু,মাসকালাই,চিনাবাদাম (রবি),(পঁয়াজ (রবি),রসুন,ধনিয়া,মরিচ,মিষ্টি কুমড়া,ফুলকপি,ওলকপি,বাঁধাকপি,গাজর,মুলা,টমেটো,তরমুজ,বাঙ্গি
ডিসেম্বর মূলা,ওলকপি,বিট,রসুন,পালংশাক,পেঁয়াজ,করলা,চাল কুমড়া,ক্যাপসিকাম,ব্রোকলি,টমেটো,মিষ্টি কুমড়া,গাজর,শিম,লাউ,মরিচ,শসা,আলু,বাঁধাকপি,ফুলকপি


বারোমাসি সবজি চাষ পিডিএফ

কোন মাসে কি চাষ করবেন দেখে নিন পিডিএফ (pdf) থেকে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

অবাঞ্চিত মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন